রাহেবুল

রসপূর্ণিমা


চাঁদনি চাঁদ আর চকোরের সুপারডুপার গসিপ ... বাজার মাত ... দ্রুত দাম চড়ছে ...

রাত্রি রতি আর রসিক কালা চায়ের দোকান খুলে অন্তিম আড্ডায় ...

ওদিকে শঙ্খ লেগে তেকেলে সর্পযুগলে ছাঁইপাশ পিরিত ছেড়েছে , সমর শিখছে বরঞ্চ ...

মনুষ্যপুষ্ট ঈশ্বরাদি তাল ঠুকছে তোমার দল ভাঙাবে বলে ... তুমি বলেছ হোক যুদ্ধই ...

মৈথুন পেলে হাতে , সবই ভুলে ভোলামন কিয়দ ব্যোমভোলে হয় ... এইভাবেই ভবে থাকা ।


গরুগোঁসাইজি

হিসাবে বা এক অর্থে বা এক হিসাবে একটি গরুও রীতিমতে প্রকৌশলী ।
কীভাবে নয় ? যুক্তির ধার অধুনা ভাঁওতাবাজি , অস্ত্রের ধারেই সকলে বাজিমাত । এক্ষণে পরমহংসদিগকে ঘাটিয়ে দেখে নাও কহেন পাগলা ভবা । প্রসঙ্গতঃ এই গরুটি আদৌ রাজনীতিক গোমাতা কিনা ধন্ধ । অথবা মাফিয়ামুগ্ধ আধা শহরের ষণ্ডা ? হয়তোবা তাও নয় । সড়কে গলার দড়ি চওড়াচওড়ি , মাটিতে শুয়ে এ গরু আরামবিরাম করে , ঘাস খায় । গঞ্জগ্রামে সাইকেল , স্কুটি , বাইক আর কয়েকটা খালি পা তার গা ঘেসে হেঁটে যায় । কেউ কোনোদিন হোচট খায়না দড়িতে যা সে প্রত্যহ খায় সাধের জনতন্ত্রের সদর দরওয়াজায় । ব্যতিরেক অত্যল্প । জুয়ান বয়স হলে কী মনুষ্য , গলদ তো ঘটিবারই । একটা একটা করে বস্তু আসে , গরুটা গলা নীচু । দড়িটা মাটিতে শোয় । বস্তু পাড় হয় । বস্তু পাড় হয় ।


গরু গলা তুলে আবারো ঘাসে মাথা ঢোকায় , পরাক্রান্ত পুরুষে লোমশ যোনিতে যেমতি নিজেকে লুকায়।

পরিরক্ত

তার ব্যাকগ্রাউন্ডে আছিল নভেম্বর রেইন । সুরেলার ঘর্ঘর । মোমের পা চুঁয়ে দোতারার ডাং নিশিডাক নিশিডাক আতর মাখা ড্রোন পাহাড়াওলার আশাক খুলে ঘেরাও কটেজের অন্তর্বাস শুঁকে শুঁকে কেমন যেন স্নিপার ডগ । পিছুপিছু কবরস্থান । কক্ষে শনি ? ক’ ফোঁটা পরিরক্ত সাদায় বিছানো ... আমি কিন্তু দিব্যি টের পাই চোখ বুঝলেই দেখেছি সেইসব ব্লেডে নুনের মরিচা । আর সাদায় বিছানো পরিরক্ত ...

৬টি মন্তব্য:

  1. সম্পাদক এবং আমার লেখায় প্রতিক্রিয়া প্রদানকারী উভয়কে আমার আন্তরিক ভালোবাসা ... সঙ্গে থাকুন সোনা না ফললেও ধান্য নিশ্চয়ই ফলবে! 😍

    উত্তরমুছুন
  2. সোনা ছাড়াও দিন চলতে পারে। ধান্য না ফললে যে না খেতে পেয়ে মরব। ধান্যই ফলুক,ধান্যই চাই।😍

    উত্তরমুছুন